If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
উত্তর: ই‘তিকাফ শুধুমাত্র মসজিদে করা বৈধ। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
এই হুকুম পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য।
ইবন কুদামাহ বলেছেন,
‘একজন নারী সব মসজিদে ই‘তিকাফ করতে পারে এবং সে মসজিদে জামা‘আতে সালাত আদায় করতে হবে এমন কোনো শর্ত নেই। কারণ, এটি (জামা‘আতে সালাত আদায়) তার জন্য বাধ্যতামূলক নয়।”[1] আর ইমাম শাফে‘ঈ এই মত পোষণ করেছেন।
নারীর জন্য তার ঘরে ই‘তিকাফ করার বিধান নেই। কারণ, আল্লাহ বলেছেন,
এবং রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীগণ তাঁর কাছে মসজিদে ই‘তিকাফ করার অনুমতি চাইলে তিনি তাদেরকে অনুমতি দিয়েছিলেন।’
ইমাম নববী বলেছেন, “পুরুষ এবং নারী উভয়ের জন্য মসজিদের বাইরে ই‘তিকাফ করা শুদ্ধ নয়।”[2]
এটি “আশ-শারহ আল-মুমতি‘” (৬/৫১৩) তে শাইখ ইবন উসাইমীন এই মতই পোষণ করেছেন।
আর আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন।
[1] আল-মুগনী (৪/৪৬৪)।
[2] ‘আল-মাজমূ‘ (৬/৪৮০)।
﴿وَلَا تُبَٰشِرُوهُنَّ وَأَنتُمۡ عَٰكِفُونَ فِي ٱلۡمَسَٰجِدِۗ﴾ [البقرة: ١٨٧]
“আর যতক্ষণ তোমরা ই‘তিকাফরত (দুনিয়াবী কাজ থেকে বিরত থেকে নিজেকে ইবাদত ও প্রার্থনার জন্য মসজিদের ভিতর সীমাবদ্ধ রাখা) অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিলিত হয়ো না।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৮৭]এই হুকুম পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্যই সমানভাবে প্রযোজ্য।
ইবন কুদামাহ বলেছেন,
‘একজন নারী সব মসজিদে ই‘তিকাফ করতে পারে এবং সে মসজিদে জামা‘আতে সালাত আদায় করতে হবে এমন কোনো শর্ত নেই। কারণ, এটি (জামা‘আতে সালাত আদায়) তার জন্য বাধ্যতামূলক নয়।”[1] আর ইমাম শাফে‘ঈ এই মত পোষণ করেছেন।
নারীর জন্য তার ঘরে ই‘তিকাফ করার বিধান নেই। কারণ, আল্লাহ বলেছেন,
﴿وَلَا تُبَٰشِرُوهُنَّ وَأَنتُمۡ عَٰكِفُونَ فِي ٱلۡمَسَٰجِدِۗ﴾ [البقرة: ١٨٧]
“আর যতক্ষণ তোমরা ই‘তিকাফরত (দুনিয়াবী কাজ থেকে বিরত থেকে নিজেকে ‘ইবাদত ও প্রার্থনার জন্য মসজিদের ভিতর সীমাবদ্ধ রাখা) অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিলিত হয়ো না।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৮৭]এবং রাসূলের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীগণ তাঁর কাছে মসজিদে ই‘তিকাফ করার অনুমতি চাইলে তিনি তাদেরকে অনুমতি দিয়েছিলেন।’
ইমাম নববী বলেছেন, “পুরুষ এবং নারী উভয়ের জন্য মসজিদের বাইরে ই‘তিকাফ করা শুদ্ধ নয়।”[2]
এটি “আশ-শারহ আল-মুমতি‘” (৬/৫১৩) তে শাইখ ইবন উসাইমীন এই মতই পোষণ করেছেন।
আর আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন।
[1] আল-মুগনী (৪/৪৬৪)।
[2] ‘আল-মাজমূ‘ (৬/৪৮০)।