If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
রাসূল সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, তাঁর উম্মত তিয়াত্তর দলে বিভক্ত হবে।(১) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম অবশ্যই কী হবে তা জেনে বলেছেন।(২)
অতঃপর তিনি বলেছেন:
তিনি কেন বললেন না, যে কেউ কুরআনকে বা কুরআনের দালালাত (নির্দেশনাকে কুরআনের মাফহূমকে বা প্রকাশ্য কুরআনকে ই'তিকাদের ব্যাপারে আঁকড়ে ধরবে, সে পথভ্রষ্ট।(৬) বরং হিদায়াত হচ্ছে- তোমরা ফিরে যাবে তোমাদের আক্বলী ক্বিয়াসের দিকে এবং (উত্তম) তিন প্রজন্মের পর কালামপন্থীরা যা নতুন উদ্ভাবন করেছে তার দিকে(৭), যদিও এ কালামশাস্ত্র মূল শিকড় গজিয়েছিল তাবেয়ীযুগের শেষ দিকে।
১. এটিই হচ্ছে বিখ্যাত হাদীসুল ইফতিরাক্ব। বা উম্মতের মাঝে মতভেদ হবে মর্মে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জানানো সংক্রান্ত হাদীস। হাদীসটি বিভিন্ন বর্ণনায় কাছাকাছি শব্দে অনেক সাহাবীদের থেকেই বর্ণিত হয়েছে। আবু হুরায়রা, ‘আউফ ইবন মালেক, আনাস, মু‘আওয়িয়াহ, ইবন ‘উমার, জাবের, আবু উমামাহ, ইবন মাসউদ, সা'দ ইবন আবী ওয়াক্কাস প্রমুখ সাহাবীগণ রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুম তা বর্ণনা করেছেন।
আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ইয়াহুদীরা এক বা দুই ও সত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে, নাসারারা এক বা দুই ও সত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে, আমার উম্মত তিয়াত্তর দলে বিভক্ত হবে।” হাদীসটি বর্ণনা করেছেন, যথাক্রমে আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৫৯৬; তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৪০; ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৯৯১; আহমাদ (২/৩৩২); আবু ইয়া'লা, আল-মুসনাদ ৫৯১০; ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৬৬; ইবন নসর, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৫৮; ইবন বাত্তাহ, আল-ইবানাহ, হাদীস নং ২৭৩; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ৬২৪৭; আজুররী, আশ-শরী'আহ, হাদীস নং ১৫; হাকিম, আল-মুস্তাদরাক, হাদীস নং ১০, ৪৪১, ৪৪২; বাইহাক্বী, আস-সুনানুল কুবরা (১০/২০৮), হাদীস নং ২০৯০১; আল-মারওয়াযী, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৫৮।
শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ বলেন, হাদীসটি সহীহ ও বিখ্যাত যা সুনান ও মাসানীদে এসেছে। মাজমূ' ফাতাওয়া (৩/৩৪৫); অনুরূপ ইমাম শাত্বেবীও সেটাকে সহীহ বলেছেন, আল-ই'তিসাম (২/১৮৯-১৯০); তাছাড়া শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানী রাহিমাহুল্লাহও হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন এবং যারা এতে দোষ দেখেছে তাদের সন্দেহসমূহ তিনি খণ্ডন করেছেন। দেখুন, আস- সিলসিলাতুস সহীহাহ, নং ২০৩; তাখরীজ আহাদীস কিতাবিস সুন্নাহ (১/৩৩), নং ৬৬। অনূরূপ ইমাম ইবন আবী আসেম এ হাদীসের বহু সূত্র নিয়ে এসেছেন। দেখুন, আস-সুন্নাহ (১/৩২-৩৩)।
২. অর্থাৎ উম্মতের বিভক্তির বিষয়টি আল্লাহ তাকে জানিয়েছেন। জানার পরই তিনি তা বলেছেন। সবকিছু জেনে নিয়ে বলেছেন এটা শাইখের দাবি নয়; কারণ সবকিছুর জ্ঞান একমাত্র আল্লাহ ব্যতীত আর কারও নেই; তা রুবুবিয়াতের অংশ।
৩. হাদীসটি জাবের ইবন আব্দুল্লাহ বর্ণিত বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ, যা বর্ণনা করেছেন তিরমিযী, হাদীস নং ৩৭৮৬; আহমাদ, ফাযায়েলুস সাহাবাহ, হাদীস নং ১৭০; আব্দ ইবন হুমাইদ, হাদীস নং ২৪০; ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ১৫৫৬, ১৫৫৮; ত্বাবারানী, আল-মু'জামুল আল-আওসাত্ব, হাদীস নং ৪৭৫৭। উল্লেখ্য যে, এ হাদীসের কোনো কোনো শব্দে ‘আর আমার পরিবার' কথাটি এসেছে। কিন্তু গবেষণা করে দেখা গেছে ‘আর আমার পরিবার' এ কথাটুকু আলাদা। পরিবারকে ধারণ করতে বলা হয়নি। বলা হয়েছে, তাদের খোঁজ-খবর রাখতে এবং তাদের প্রতি দয়াদ্র থাকতে।
৪. নাজাতপ্রাপ্ত দল বলতে সে দলটিকে বুঝানো হয়েছে, উম্মতের মধ্যে যারা জাহান্নামে যাওয়া থেকে নাজাতপ্রাপ্ত হয়েছে, সেই দলটি। বাকী ৭২ ফিরকা জাহান্নামে যাবে। ৭৩ ফিরকার মধ্য হতে একমাত্র যে ফিরকাটির ব্যাপারে সুসংবাদ প্রদান করা হয়েছে। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ দাবি করবে যে সে উক্ত দলের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু দাবি করলেই তো হবে না, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে নাজাতপ্রাপ্ত দলটির বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন।
৫. এটি পূর্ববর্তী ‘হাদীসুল ইফতিরাক' এর অংশ বিশেষ। এখানে নাজাতপ্রাপ্ত দলের একটি বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ হাদীসের শব্দ দিয়ে নাজাতপ্রাপ্ত দল কারা তা নির্ধারণ করছেন। আর তা হচ্ছে যারা ‘সেদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আকীদাহ, মানহাজ ও শরী‘আর ওপর ছিল তার ওপর অবশিষ্ট থাকবে, অনুরূপ তার সাহাবীগণ যা ধারণ করে চলে গেছেন, সে নীতির যথার্থ অনুসার ও অনুগামী। হাদীসটির তাখরীজ হচ্ছে, এ অংশটুকু ইবন ‘উমার রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহুমা থেকে বর্ণিত, যা নিম্নোক্ত মুহাদ্দিসগণ তাদের গ্রন্থে আনয়ন করেছেন।
৬. যেমনটি জাহমিয়্যা, মু'তাযিলা, বাতেনী সূফীরা বলে থাকে।
৭. যেমনটি তথাকথিত দার্শনিক, কালামশাস্ত্রবিদ, মু'তাযিলা, আশ'আরিয়া ও মাতুরিদিয়া ফিরকার লোকেরা বলে থাকে।
অতঃপর তিনি বলেছেন:
إني تارك فيكم ما إن تمسكتم به لن تضلوا، کتاب الله
“আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস রেখে যাচ্ছি যা তোমরা শক্তভাবে আঁকড়ে ধরলে কখনো পথচ্যুত হবে না। তা হলো আল্লাহর কিতাব।(৩)” তেমনি নাজাতপ্রাপ্ত দলের(৪) বৈশিষ্ট্যের ব্যাপারে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাস থেকে বর্ণিত হয়েছে:هو من كان على مثل ما أنا عليه اليوم وأصحابي
“তারা ঐসব লোক যারা ঐ পথে চলে যে পথে আজ আমি আছি ও আমার সাহাবীগণ আছেন।”(৫)তিনি কেন বললেন না, যে কেউ কুরআনকে বা কুরআনের দালালাত (নির্দেশনাকে কুরআনের মাফহূমকে বা প্রকাশ্য কুরআনকে ই'তিকাদের ব্যাপারে আঁকড়ে ধরবে, সে পথভ্রষ্ট।(৬) বরং হিদায়াত হচ্ছে- তোমরা ফিরে যাবে তোমাদের আক্বলী ক্বিয়াসের দিকে এবং (উত্তম) তিন প্রজন্মের পর কালামপন্থীরা যা নতুন উদ্ভাবন করেছে তার দিকে(৭), যদিও এ কালামশাস্ত্র মূল শিকড় গজিয়েছিল তাবেয়ীযুগের শেষ দিকে।
১. এটিই হচ্ছে বিখ্যাত হাদীসুল ইফতিরাক্ব। বা উম্মতের মাঝে মতভেদ হবে মর্মে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জানানো সংক্রান্ত হাদীস। হাদীসটি বিভিন্ন বর্ণনায় কাছাকাছি শব্দে অনেক সাহাবীদের থেকেই বর্ণিত হয়েছে। আবু হুরায়রা, ‘আউফ ইবন মালেক, আনাস, মু‘আওয়িয়াহ, ইবন ‘উমার, জাবের, আবু উমামাহ, ইবন মাসউদ, সা'দ ইবন আবী ওয়াক্কাস প্রমুখ সাহাবীগণ রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুম তা বর্ণনা করেছেন।
আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ইয়াহুদীরা এক বা দুই ও সত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে, নাসারারা এক বা দুই ও সত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে, আমার উম্মত তিয়াত্তর দলে বিভক্ত হবে।” হাদীসটি বর্ণনা করেছেন, যথাক্রমে আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৫৯৬; তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৪০; ইবন মাজাহ, হাদীস নং ৩৯৯১; আহমাদ (২/৩৩২); আবু ইয়া'লা, আল-মুসনাদ ৫৯১০; ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৬৬; ইবন নসর, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৫৮; ইবন বাত্তাহ, আল-ইবানাহ, হাদীস নং ২৭৩; ইবন হিব্বান, হাদীস নং ৬২৪৭; আজুররী, আশ-শরী'আহ, হাদীস নং ১৫; হাকিম, আল-মুস্তাদরাক, হাদীস নং ১০, ৪৪১, ৪৪২; বাইহাক্বী, আস-সুনানুল কুবরা (১০/২০৮), হাদীস নং ২০৯০১; আল-মারওয়াযী, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ৫৮।
শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ বলেন, হাদীসটি সহীহ ও বিখ্যাত যা সুনান ও মাসানীদে এসেছে। মাজমূ' ফাতাওয়া (৩/৩৪৫); অনুরূপ ইমাম শাত্বেবীও সেটাকে সহীহ বলেছেন, আল-ই'তিসাম (২/১৮৯-১৯০); তাছাড়া শাইখ মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আল-আলবানী রাহিমাহুল্লাহও হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন এবং যারা এতে দোষ দেখেছে তাদের সন্দেহসমূহ তিনি খণ্ডন করেছেন। দেখুন, আস- সিলসিলাতুস সহীহাহ, নং ২০৩; তাখরীজ আহাদীস কিতাবিস সুন্নাহ (১/৩৩), নং ৬৬। অনূরূপ ইমাম ইবন আবী আসেম এ হাদীসের বহু সূত্র নিয়ে এসেছেন। দেখুন, আস-সুন্নাহ (১/৩২-৩৩)।
২. অর্থাৎ উম্মতের বিভক্তির বিষয়টি আল্লাহ তাকে জানিয়েছেন। জানার পরই তিনি তা বলেছেন। সবকিছু জেনে নিয়ে বলেছেন এটা শাইখের দাবি নয়; কারণ সবকিছুর জ্ঞান একমাত্র আল্লাহ ব্যতীত আর কারও নেই; তা রুবুবিয়াতের অংশ।
৩. হাদীসটি জাবের ইবন আব্দুল্লাহ বর্ণিত বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ, যা বর্ণনা করেছেন তিরমিযী, হাদীস নং ৩৭৮৬; আহমাদ, ফাযায়েলুস সাহাবাহ, হাদীস নং ১৭০; আব্দ ইবন হুমাইদ, হাদীস নং ২৪০; ইবন আবী আসেম, আস-সুন্নাহ, হাদীস নং ১৫৫৬, ১৫৫৮; ত্বাবারানী, আল-মু'জামুল আল-আওসাত্ব, হাদীস নং ৪৭৫৭। উল্লেখ্য যে, এ হাদীসের কোনো কোনো শব্দে ‘আর আমার পরিবার' কথাটি এসেছে। কিন্তু গবেষণা করে দেখা গেছে ‘আর আমার পরিবার' এ কথাটুকু আলাদা। পরিবারকে ধারণ করতে বলা হয়নি। বলা হয়েছে, তাদের খোঁজ-খবর রাখতে এবং তাদের প্রতি দয়াদ্র থাকতে।
৪. নাজাতপ্রাপ্ত দল বলতে সে দলটিকে বুঝানো হয়েছে, উম্মতের মধ্যে যারা জাহান্নামে যাওয়া থেকে নাজাতপ্রাপ্ত হয়েছে, সেই দলটি। বাকী ৭২ ফিরকা জাহান্নামে যাবে। ৭৩ ফিরকার মধ্য হতে একমাত্র যে ফিরকাটির ব্যাপারে সুসংবাদ প্রদান করা হয়েছে। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ দাবি করবে যে সে উক্ত দলের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু দাবি করলেই তো হবে না, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে নাজাতপ্রাপ্ত দলটির বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন।
৫. এটি পূর্ববর্তী ‘হাদীসুল ইফতিরাক' এর অংশ বিশেষ। এখানে নাজাতপ্রাপ্ত দলের একটি বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ হাদীসের শব্দ দিয়ে নাজাতপ্রাপ্ত দল কারা তা নির্ধারণ করছেন। আর তা হচ্ছে যারা ‘সেদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আকীদাহ, মানহাজ ও শরী‘আর ওপর ছিল তার ওপর অবশিষ্ট থাকবে, অনুরূপ তার সাহাবীগণ যা ধারণ করে চলে গেছেন, সে নীতির যথার্থ অনুসার ও অনুগামী। হাদীসটির তাখরীজ হচ্ছে, এ অংশটুকু ইবন ‘উমার রাদ্বিয়াল্লাহু 'আনহুমা থেকে বর্ণিত, যা নিম্নোক্ত মুহাদ্দিসগণ তাদের গ্রন্থে আনয়ন করেছেন।
তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৪১। হাকেম ফিল মুস্তাদরাক (১/১২৮, ১২৯), হাদীস নং ৪৪৪। লালেকাঈ, শারহু উসূলি ই'তিক্বাদি আহলিস সুন্নাতি ওয়াল জামা'আহ (১/১০০)।
আজুররী, আশ-শরী‘আহ, পৃ. ১৫-১৬। আল-মারওয়াযী, আস-সুন্নাহ পৃ. ২৩।
ইবন বাত্তাহ, আল-ইবানাহ (১/৩৬৮-৩৭০), হাদীস নং ২৬৪, ২৬৫। উক্বাইলী, আদ-দ্ব‘আফাহ (২/২৬২)।
মুহাম্মাদ ইবন ওয়াদ্দাহ, আল-বিদা— ওয়ান নাহই আনহা, পৃ. ৮৪। বাগাওয়ী, শারহুস সুন্নাহ (১/২১৩) এবং সহীহ বলেছেন।
৬. যেমনটি জাহমিয়্যা, মু'তাযিলা, বাতেনী সূফীরা বলে থাকে।
৭. যেমনটি তথাকথিত দার্শনিক, কালামশাস্ত্রবিদ, মু'তাযিলা, আশ'আরিয়া ও মাতুরিদিয়া ফিরকার লোকেরা বলে থাকে।
আরও জানতে পড়ুন - আল ফাতওয়া আলহামাউইয়্যা আল কুবরা