উপরি-উক্ত বাক্যটি একটি সার্বজনিক বাক্য। এই বাক্যের মর্মার্থ একেক দল বা মাসলাকের লোকের কাছে একেক রকম।
শিয়ারা তাদের পূর্ববর্তী শিয়া ব্যক্তি বিশেষদের অনুসরণ করে বলে, আমরা সালাফদের মানহাজে আছি।
কাদিয়ানীরা গুলাম আহমাদ ও তার রেখে যাওয়া কাফির সাঙ্গোপাঙ্গদের সালাফ হিসেবে বিশ্বাস করে এবং তাদের মানহাজ অনুসরণ করে।
এবার আসেন ব্রেলভীদের নিকট। এরা আহলুস সুন্নাহর আলিমদের কিছু বিচ্ছিন্ন ফাতওয়া ও মূলত আহমাদ রেজা খানের দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে প্রকৃত সালাফদের মানহাজ কিছু গ্রহণ ও বর্জন করে। যারা সর্বাধিক শির্ক ও বিদআতের ধারক-বাহক। এটাই তাদের সালাফিয়াত।
দেওবন্দী। এরা হচ্ছে আজব চিড়িয়া। এই মাসলাক চিড়িয়াখানার মতো। এরা এখন নানাবিধ মডারেশনে আছে। যাইহোক। এদের সালাফদের মানহাজ অনুসরণের হকীকত হচ্ছে, দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে তাদের যেসব আকাবির সেই ফ্যাক্ট্রিতে উৎপাদন হয়েছে তাদের নজরই হচ্ছে সালাফদের নজর। তাদের ছাঁকনিতে ছেঁকে প্রকৃত সালাফদের যতটুকু নেওয়া যায় অতটুকুতেই তারা আপনাকে সালাফদের রেফারেন্স দিবে। আর বাকিটুকু যা তাদের কোম্পানির উসুলের বাইরে তারা ওসব শায, মানসুখ বা পরিত্যাজ্য ট্যাগে ত্যাগ করবে। এই হলো তাদের সালাফিয়াত। সালাফদের মানহাজ অনুসরণ।
এবার আসি সালাফি/আহলুল হাদীসদের নিকট। আকীদা মানহাজে এদের মৌলিক পার্থক্য বা রেষারেষি নেই। কিন্তু ফিকহি নজরিয়ায় কিছুটা পার্থক্য বিদ্যমান। হাম্বলী, শাফিঈ ও জাহিরি ধারার সঙ্গে মিশে কিছুটা ফিকহি দ্বিমত পোষণ করে। কিন্তু এরাই প্রথম তিন যুগের প্রকৃত সালাফ ও তাদের অনুসরণকারী পরবর্তীকালের সালাফি খালাফদের অনুসরণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান যুগের বিশ্বের সকল প্রান্তের সালাফি আলিমদেরই অনুসরণ করে থাকে।
এদের মাঝে বেশকিছু ভুলত্রুটি, বাড়াবাড়ি-ছাড়াছাড়ি আছে। কিন্তু সালাফিয়াতের মানদণ্ডে এদের চেয়ে বেশি উত্তীর্ণ কাউকে আমার ক্ষুদ্র অবলোকনে পাইনি।
একান্তই ব্যক্তিগত উপলব্ধি, অভিজ্ঞতা, অবলোকন।
শিয়ারা তাদের পূর্ববর্তী শিয়া ব্যক্তি বিশেষদের অনুসরণ করে বলে, আমরা সালাফদের মানহাজে আছি।
কাদিয়ানীরা গুলাম আহমাদ ও তার রেখে যাওয়া কাফির সাঙ্গোপাঙ্গদের সালাফ হিসেবে বিশ্বাস করে এবং তাদের মানহাজ অনুসরণ করে।
এবার আসেন ব্রেলভীদের নিকট। এরা আহলুস সুন্নাহর আলিমদের কিছু বিচ্ছিন্ন ফাতওয়া ও মূলত আহমাদ রেজা খানের দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে প্রকৃত সালাফদের মানহাজ কিছু গ্রহণ ও বর্জন করে। যারা সর্বাধিক শির্ক ও বিদআতের ধারক-বাহক। এটাই তাদের সালাফিয়াত।
দেওবন্দী। এরা হচ্ছে আজব চিড়িয়া। এই মাসলাক চিড়িয়াখানার মতো। এরা এখন নানাবিধ মডারেশনে আছে। যাইহোক। এদের সালাফদের মানহাজ অনুসরণের হকীকত হচ্ছে, দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে তাদের যেসব আকাবির সেই ফ্যাক্ট্রিতে উৎপাদন হয়েছে তাদের নজরই হচ্ছে সালাফদের নজর। তাদের ছাঁকনিতে ছেঁকে প্রকৃত সালাফদের যতটুকু নেওয়া যায় অতটুকুতেই তারা আপনাকে সালাফদের রেফারেন্স দিবে। আর বাকিটুকু যা তাদের কোম্পানির উসুলের বাইরে তারা ওসব শায, মানসুখ বা পরিত্যাজ্য ট্যাগে ত্যাগ করবে। এই হলো তাদের সালাফিয়াত। সালাফদের মানহাজ অনুসরণ।
এবার আসি সালাফি/আহলুল হাদীসদের নিকট। আকীদা মানহাজে এদের মৌলিক পার্থক্য বা রেষারেষি নেই। কিন্তু ফিকহি নজরিয়ায় কিছুটা পার্থক্য বিদ্যমান। হাম্বলী, শাফিঈ ও জাহিরি ধারার সঙ্গে মিশে কিছুটা ফিকহি দ্বিমত পোষণ করে। কিন্তু এরাই প্রথম তিন যুগের প্রকৃত সালাফ ও তাদের অনুসরণকারী পরবর্তীকালের সালাফি খালাফদের অনুসরণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে। সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান যুগের বিশ্বের সকল প্রান্তের সালাফি আলিমদেরই অনুসরণ করে থাকে।
এদের মাঝে বেশকিছু ভুলত্রুটি, বাড়াবাড়ি-ছাড়াছাড়ি আছে। কিন্তু সালাফিয়াতের মানদণ্ডে এদের চেয়ে বেশি উত্তীর্ণ কাউকে আমার ক্ষুদ্র অবলোকনে পাইনি।
একান্তই ব্যক্তিগত উপলব্ধি, অভিজ্ঞতা, অবলোকন।