আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
“নিশ্চয় আমরা আপনার উপর এক অতি ভারী বাণী নাযিল করছি”। [সূরা আল-মুয্যাম্মিল, আয়াত: ৫]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রী আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত দীর্ঘ হাদীসে তিনি বলেছেন,
(ইফকের দীর্ঘ হাদীস থেকে) “আল্লাহ তা‘আলা জানেন যে, আমি পবিত্র। অবশ্যই আল্লাহ আমার পবিত্রতা প্রকাশ করে দেবেন (এ কথার প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল) তবে আল্লাহর কসম, আমি কখনো ধারণা করি নি যে, আমার ব্যাপারে আল্লাহ অহী নাযিল করবেন যা পঠিত হবে। আমার ব্যাপারে আল্লাহ কোনো কথা বলবেন আমি নিজেকে এতোখানি যোগ্য মনে করিনি বরং আমি নিজেকে এর চেয়ে অধিক অযোগ্য বলে মনে করতাম। তবে আমি আশা করতাম যে, হয়তো রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এমন স্বপ্ন দেখানো হবে যার দ্বারা আল্লাহ আমার পবিত্রতা প্রকাশ করে দেবেন। আল্লাহর কসম! রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখনো তাঁর বসার জায়গা ছাড়েন নি এবং ঘরের লোকদের থেকেও কেউ ঘর থেকে বাইরে যান নি। এমতাবস্থায় তাঁর উপর অহী নাযিল হতে শুরু হল। অহী নাযিল হওয়ার সময় তাঁর যে বিশেষ কষ্ট হত তখনও সে অবস্থা তাঁর হলো। এমনকি প্রচণ্ড শীতের দিনেও তাঁর দেহ থেকে মোতির দানার মত বিন্দু বিন্দু ঘাম গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ত ঐ বাণীর গুরুভারের কারণে, যা তাঁর প্রতি নাযিল করা হয়েছে”।
মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪১৪১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৭৭০।
সাহল ইবন সা‘দ আস-সা‘য়েদী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, আমি মারওয়ান ইবন হাকামকে মসজিদে বসা অবস্থায় দেখলাম। তারপর আমি তাঁর দিকে এগিয়ে গেলাম এবং তাঁর পাশে গিয়ে বসলাম। তিনি আমাকে বর্ণনা করেন যে, যায়েদ ইবন সাবিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তাকে জানিয়েছেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ওপর অবতীর্ণ আয়াত,
“মুমিনদের মধ্যে যারা ঘরে বসে থাকে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা পরস্পর সমান নয়”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৯৫] যখন তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিচ্ছিলেন, ঠিক সে সময় অন্ধ সাহাবী ইবন উম্মে মাকতুম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু সেখানে উপস্থিত হয়ে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি যদি জিহাদে যেতে সক্ষম হতাম, তবে অবশ্যই অংশ গ্রহণ করতাম। সে সময় আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রাসূলের ওপর অহী নাযিল করেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উরু আমার উরুর উপর রাখা ছিল এবং তা আমার কাছে এতই ভারী মনে হচ্ছিল যে, আমি আমার উরু ভেঙ্গে যাওয়ার আশংকা করছিলাম। এরপর অহী অবতীর্ণ হওয়ার অবস্থা কেটে গেল, এ সময় ﴿غَيۡرُ أُوْلِي ٱلضَّرَرِ﴾ [النساء : ٩٥].“যারা ওযরগ্রস্ত নয়” আয়াতটি নাযিল করেন।
সহীহ, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৮৩২ ও ৪৫৯২।
উবাদা ইবন সামিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন অহী নাযিল হতো তখন তিনি মাথা নিচু করে ফেলতেন এবং তাঁর সাহাবীরাও মাথা নিচু করতেন। তারপর যখন অহী শেষ হয়ে যেতো, তিনি তাঁর মাথা তুলতেন”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৩৪। অন্য বর্ণয়ায় এসেছে,
“রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন অহী নাযিল হতো তখন তাতে তাঁর খুব কষ্ট হতো এবং তার চেহারা মলিন (ধূসর বর্ণ) হয়ে যেতো”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৩৫।
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন আরোহী অবস্থায় অহী নাযিল হতো তখন (অহীর ভারে) উট তার ঘাড়ের সম্মুখভাগ চেপে রাখতো।”
হাসান, মুসনাদ আহমদ, হাদীস নং ২৪৮৬৮; হাকিম ২/৫০৫, তিনি সহীহ বলেছেন।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, فَتَضْرِبُ بِجِرَانِهَا এখানে الجران হলো উটের ঘাড়ের সম্মুখভাগ। উট যখন আরাম করে তখন তাঁর ঘাড় মাটির সাথে মিশে দেয়।
﴿إِنَّا سَنُلۡقِي عَلَيۡكَ قَوۡلٗا ثَقِيلًا٥﴾ [المزمل: ٥]
“নিশ্চয় আমরা আপনার উপর এক অতি ভারী বাণী নাযিল করছি”। [সূরা আল-মুয্যাম্মিল, আয়াত: ৫]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রী আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত দীর্ঘ হাদীসে তিনি বলেছেন,
عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا،...، وَاللَّهُ يَعْلَمُ أَنِّي بَرِيئَةٌ، وَأَنَّ اللَّهَ مُبَرِّئِي بِبَرَاءَتِي، وَلَكِنْ وَاللَّهِ مَا كُنْتُ أَظُنُّ أَنَّ اللَّهَ مُنْزِلٌ فِي شَأْنِي وَحْيًا يُتْلَى، لَشَأْنِي فِي نَفْسِي كَانَ أَحْقَرَ مِنْ أَنْ يَتَكَلَّمَ اللَّهُ فِيَّ بِأَمْرٍ، وَلَكِنْ كُنْتُ أَرْجُو أَنْ يَرَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي النَّوْمِ رُؤْيَا يُبَرِّئُنِي اللَّهُ بِهَا، فَوَاللَّهِ مَا رَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَجْلِسَهُ، وَلاَ خَرَجَ أَحَدٌ مِنْ أَهْلِ البَيْتِ، حَتَّى أُنْزِلَ عَلَيْهِ، فَأَخَذَهُ مَا كَانَ يَأْخُذُهُ مِنَ البُرَحَاءِ، حَتَّى إِنَّهُ لَيَتَحَدَّرُ مِنْهُ مِنَ العَرَقِ مِثْلُ الجُمَانِ، وَهُوَ فِي يَوْمٍ شَاتٍ مِنْ ثِقَلِ القَوْلِ الَّذِي أُنْزِلَ عَلَيْهِ.
(ইফকের দীর্ঘ হাদীস থেকে) “আল্লাহ তা‘আলা জানেন যে, আমি পবিত্র। অবশ্যই আল্লাহ আমার পবিত্রতা প্রকাশ করে দেবেন (এ কথার প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল) তবে আল্লাহর কসম, আমি কখনো ধারণা করি নি যে, আমার ব্যাপারে আল্লাহ অহী নাযিল করবেন যা পঠিত হবে। আমার ব্যাপারে আল্লাহ কোনো কথা বলবেন আমি নিজেকে এতোখানি যোগ্য মনে করিনি বরং আমি নিজেকে এর চেয়ে অধিক অযোগ্য বলে মনে করতাম। তবে আমি আশা করতাম যে, হয়তো রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এমন স্বপ্ন দেখানো হবে যার দ্বারা আল্লাহ আমার পবিত্রতা প্রকাশ করে দেবেন। আল্লাহর কসম! রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখনো তাঁর বসার জায়গা ছাড়েন নি এবং ঘরের লোকদের থেকেও কেউ ঘর থেকে বাইরে যান নি। এমতাবস্থায় তাঁর উপর অহী নাযিল হতে শুরু হল। অহী নাযিল হওয়ার সময় তাঁর যে বিশেষ কষ্ট হত তখনও সে অবস্থা তাঁর হলো। এমনকি প্রচণ্ড শীতের দিনেও তাঁর দেহ থেকে মোতির দানার মত বিন্দু বিন্দু ঘাম গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ত ঐ বাণীর গুরুভারের কারণে, যা তাঁর প্রতি নাযিল করা হয়েছে”।
মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৪১৪১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৭৭০।
عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ السَّاعِدِيِّ، أَنَّهُ قَالَ: رَأَيْتُ مَرْوَانَ بْنَ الحَكَمِ جَالِسًا فِي المَسْجِدِ، فَأَقْبَلْتُ حَتَّى جَلَسْتُ إِلَى جَنْبِهِ، فَأَخْبَرَنَا أَنَّ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ أَخْبَرَهُ: " أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمْلَى عَلَيْهِ: ﴿لَّا يَسۡتَوِي ٱلۡقَٰعِدُونَ مِنَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ٩﴾ [النساء : ٩٥] ﴿وَٱلۡمُجَٰهِدُونَ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ ٩٥﴾ [النساء : ٩٥] "، قَالَ: فَجَاءَهُ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ وَهُوَ يُمِلُّهَا عَلَيَّ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، لَوْ أَسْتَطِيعُ الجِهَادَ لَجَاهَدْتُ - وَكَانَ رَجُلًا أَعْمَى - فَأَنْزَلَ اللَّهُ تَبَارَكَ وَتَعَالَى عَلَى رَسُولِهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَفَخِذُهُ عَلَى فَخِذِي، فَثَقُلَتْ عَلَيَّ حَتَّى خِفْتُ أَنَّ تَرُضَّ فَخِذِي، ثُمَّ سُرِّيَ عَنْهُ، فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: ﴿غَيۡرُ أُوْلِي ٱلضَّرَرِ ٩٥﴾ [النساء : ٩٥].
সাহল ইবন সা‘দ আস-সা‘য়েদী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, আমি মারওয়ান ইবন হাকামকে মসজিদে বসা অবস্থায় দেখলাম। তারপর আমি তাঁর দিকে এগিয়ে গেলাম এবং তাঁর পাশে গিয়ে বসলাম। তিনি আমাকে বর্ণনা করেন যে, যায়েদ ইবন সাবিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তাকে জানিয়েছেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ওপর অবতীর্ণ আয়াত,
﴿لَّا يَسۡتَوِي ٱلۡقَٰعِدُونَ مِنَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ ٩﴾ [النساء : ٩٥] ﴿وَٱلۡمُجَٰهِدُونَ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ٩٥﴾ [النساء : ٩٥]
“মুমিনদের মধ্যে যারা ঘরে বসে থাকে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করে তারা পরস্পর সমান নয়”। [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ৯৫] যখন তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিচ্ছিলেন, ঠিক সে সময় অন্ধ সাহাবী ইবন উম্মে মাকতুম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু সেখানে উপস্থিত হয়ে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি যদি জিহাদে যেতে সক্ষম হতাম, তবে অবশ্যই অংশ গ্রহণ করতাম। সে সময় আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রাসূলের ওপর অহী নাযিল করেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উরু আমার উরুর উপর রাখা ছিল এবং তা আমার কাছে এতই ভারী মনে হচ্ছিল যে, আমি আমার উরু ভেঙ্গে যাওয়ার আশংকা করছিলাম। এরপর অহী অবতীর্ণ হওয়ার অবস্থা কেটে গেল, এ সময় ﴿غَيۡرُ أُوْلِي ٱلضَّرَرِ﴾ [النساء : ٩٥].“যারা ওযরগ্রস্ত নয়” আয়াতটি নাযিল করেন।
সহীহ, সহীহ বুখারী, হাদীস নং ২৮৩২ ও ৪৫৯২।
عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ: «كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا أُنْزِلَ عَلَيْهِ الْوَحْيُ نَكَسَ رَأْسَهُ وَنَكَسَ أَصْحَابُهُ رُءُوسَهُمْ، فَلَمَّا أُتْلِيَ عَنْهُ رَفَعَ رَأْسَهُ».
উবাদা ইবন সামিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন অহী নাযিল হতো তখন তিনি মাথা নিচু করে ফেলতেন এবং তাঁর সাহাবীরাও মাথা নিচু করতেন। তারপর যখন অহী শেষ হয়ে যেতো, তিনি তাঁর মাথা তুলতেন”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৩৪। অন্য বর্ণয়ায় এসেছে,
«إِذَا أُنْزِلَ عَلَيْهِ الْوَحْيُ كُرِبَ لِذَلِكَ وَتَرَبَّدَ وَجْهُهُ».
“রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন অহী নাযিল হতো তখন তাতে তাঁর খুব কষ্ট হতো এবং তার চেহারা মলিন (ধূসর বর্ণ) হয়ে যেতো”।
সহীহ, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৩৫।
عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهَا قَالَتْ: "إِنْ كَانَ لَيُوحَى إِلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ عَلَى رَاحِلَتِهِ، فَتَضْرِبُ بِجِرَانِهَا "
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর যখন আরোহী অবস্থায় অহী নাযিল হতো তখন (অহীর ভারে) উট তার ঘাড়ের সম্মুখভাগ চেপে রাখতো।”
হাসান, মুসনাদ আহমদ, হাদীস নং ২৪৮৬৮; হাকিম ২/৫০৫, তিনি সহীহ বলেছেন।
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী, فَتَضْرِبُ بِجِرَانِهَا এখানে الجران হলো উটের ঘাড়ের সম্মুখভাগ। উট যখন আরাম করে তখন তাঁর ঘাড় মাটির সাথে মিশে দেয়।