Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 1,104
- Comments
- 1,295
- Solutions
- 1
- Reactions
- 12,195
- Thread Author
- #1
নিজের শত দোষ থাকলেও মানুষ অপরের দোষ প্রচার করতে খুব পছন্দ করে। মানুষের দোষের কথা প্রচারের মাধ্যমে সমাজের ক্ষতি ছাড়া কোনো উপকার হয় না। তাই দোষের কথা গোপন করার মধ্যেই কল্যাণ নিহিত। এরূপ কাজের ফযীলতও অনেক বেশি।
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার উপর যুল্ম করবে না এবং তাকে যালিমের হাতে সোপর্দ করবে না। যে কেউ তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ ঢেকে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ ঢেকে রাখবেন। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৪৪২)
আবুদ দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক তার কোন ভাইয়ের মান-সম্মানের উপর আঘাত প্রতিরোধ করে, কিয়ামত দিবসে আল্লাহ্ তা‘আলা তার মুখমন্ডল হতে জাহান্নামের আগুন প্রতিরোধ করবেন।
(জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ১৯৩১, সহীহ)
কোনো মুসলিমের দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখলে ক্বিয়ামতের কঠিন বিপদের দিন আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখবেন। আল্লাহ বান্দার দোষ বলতে পাপ গোপনে রেখে দিবেন। তার পাপ ঢেকে রেখে তাকে জান্নাতে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিবেন। কারো সম্মান-মর্যাদা রক্ষায় সহযোগিতা করলে আল্লাহ তার উপর খুশি হন। তাকে এমন কাজের জন্য জাহান্নামের ভয়ংকর আগুন থেকে হেফাযতে রাখেন। সাধারণত মানুষ অন্যের দোষ খুঁটরিয়ে বের করতে ব্যস্ত হয়ে যায়। অথচ তা গোপন রাখার ফযিলত অনেক বেশি।
আবু হুরায়রা (রাদি.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স.) বলেছেন, '(কারো) দাসী যখন ব্যাভিচার করে আর তা প্রমাণিত হয়ে যায়, তখন সে যেন তাকে শরী'আত কর্তৃক নির্ধারিত বেত্রাঘাত করে এবং তিরস্কার না করে’ (সহীহ বুখারী,হাদীস নং ২২৩৪)
ব্যভিচারিণী দাসী প্রমাণিত হওয়ার পর শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে। তারপরও তার এ অপরাধের জন্য তাকে তিরস্কার করতে নিষেধ করা হয়েছে। কারো দোষের সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়াকে ইসলামে প্রশ্রয় দেওয়া হয়নি। প্রত্যেককে সম্মানের সাথে জীবন যাপনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
[বই: অপরাধ, ড.ইমামুদ্দিন বিন আব্দুল বাছীর,পৃ: ২৪২-২৪৪]
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার উপর যুল্ম করবে না এবং তাকে যালিমের হাতে সোপর্দ করবে না। যে কেউ তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ তা‘আলা কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ ঢেকে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ ঢেকে রাখবেন। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৪৪২)
আবুদ দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক তার কোন ভাইয়ের মান-সম্মানের উপর আঘাত প্রতিরোধ করে, কিয়ামত দিবসে আল্লাহ্ তা‘আলা তার মুখমন্ডল হতে জাহান্নামের আগুন প্রতিরোধ করবেন।
(জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ১৯৩১, সহীহ)
কোনো মুসলিমের দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখলে ক্বিয়ামতের কঠিন বিপদের দিন আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখবেন। আল্লাহ বান্দার দোষ বলতে পাপ গোপনে রেখে দিবেন। তার পাপ ঢেকে রেখে তাকে জান্নাতে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিবেন। কারো সম্মান-মর্যাদা রক্ষায় সহযোগিতা করলে আল্লাহ তার উপর খুশি হন। তাকে এমন কাজের জন্য জাহান্নামের ভয়ংকর আগুন থেকে হেফাযতে রাখেন। সাধারণত মানুষ অন্যের দোষ খুঁটরিয়ে বের করতে ব্যস্ত হয়ে যায়। অথচ তা গোপন রাখার ফযিলত অনেক বেশি।
আবু হুরায়রা (রাদি.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স.) বলেছেন, '(কারো) দাসী যখন ব্যাভিচার করে আর তা প্রমাণিত হয়ে যায়, তখন সে যেন তাকে শরী'আত কর্তৃক নির্ধারিত বেত্রাঘাত করে এবং তিরস্কার না করে’ (সহীহ বুখারী,হাদীস নং ২২৩৪)
ব্যভিচারিণী দাসী প্রমাণিত হওয়ার পর শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে। তারপরও তার এ অপরাধের জন্য তাকে তিরস্কার করতে নিষেধ করা হয়েছে। কারো দোষের সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়াকে ইসলামে প্রশ্রয় দেওয়া হয়নি। প্রত্যেককে সম্মানের সাথে জীবন যাপনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
[বই: অপরাধ, ড.ইমামুদ্দিন বিন আব্দুল বাছীর,পৃ: ২৪২-২৪৪]