তাফসীর ইবনে কাসীর (১-১৮ খণ্ড) - PDF

তাফসীর তাফসীর ইবনে কাসীর (১-১৮ খণ্ড) - PDF আল্লামা ইবনে কাছীর (রাহি.)

তাফসীর ইবনে কাসীর (Tafsir ibn Kathir) হচ্ছে কালজয়ী মুহাদ্দিস মুফাসসির যুগশ্রেষ্ঠ মনীষী আল্লামা হাফিয ইবন কাসীরের একনিষ্ঠ নিরলস সাধনা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের অমৃত ফল। তাফসীর জগতে এ যে বহুল পঠিত সর্ববাদী সম্মত নির্ভরযোগ্য এক অনন্য সংযোজন ও অবিস্মরণীয় কীর্তি এতে সন্দেহ সংশয়ের কোন অবকাশ মাত্র নেই।

হাফিজ ইমাদুদ্দীন ইবন কাসীর এই প্রামাণ্য তথ্যবহুল, সর্বজন গৃহীত ও বিস্তারিত তাফসীরের মাধ্যমে আরবী ভাষাভাষীদের জন্য পবিত্র কালামের সত্যিকারের রূপরেখা অতি স্বচ্ছ সাবলীল ভাষায় তুলে ধরেছেন তাঁর ক্ষুরধার বলিষ্ঠ লেখনীর মাধ্যমে। এসব কারণেই এর অনবদ্যতা ও শ্রেষ্ঠত্বকে সকল যুগের বিদগ্ধ মনীষীরা সমভাবে অকপটে এবং একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন। তাই এই সসাগরা পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে, সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের, এমনকি ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষায়তনের গ্রন্থাগারেও সর্বত্রই এটি বহুল পঠিত, সুপরিচিত, সমাদৃত এবং হাদীস-সুন্নাহর আলোকে এক স্বতন্ত্র মর্যাদার অধিকারী। যা প্রকাশিত হয়েছে মোট ১৮ টি খন্ডে, ৯ টি ভিন্ন ভিন্ন বই হিসেবে।

প্রায় দেড় যুগ পরিশ্রমের পর ১৯৮৪ সালে ড. মুহাম্মাদ মুজীবুর রাহমান তাফসীর ইবনে কাসীর (Tafsir Ibn Kathir) বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।

তাফসীর খন্ডগুলিতে যে ইসরাঈলী রিওয়ায়াত এবং দুর্বল কিংবা যঈফ হাদীস রয়েছে তা বাছাই করে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি তাফসীর খন্ডে, বিষয়বস্ত্তর উপর লক্ষ্য রেখে, তাফসীরের বিভিন্ন শিরোনাম সংযোজন করা হয়েছে, যাতে পাঠকবর্গের নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের আলোচনা খুঁজে পেতে সুবিধা হয়। এ ছাড়া বর্ণিত হাদীসের সূত্র নম্বরগুলিও সংযোজন করা হয়েছে। কুরআনের কোন কোন শব্দ বাংলায় লেখা কিংবা উচ্চারণ সঠিক হয়না বিধায় তার আরাবী শব্দটিও পাশে লিখে দেয়া হয়েছে।
Purchase Link
Click Here to BUY NOW!

বইটি ক্রয় করে লেখক ও প্রকাশককে নতুন বই প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করুন।

  • tafsir-ibn-kathir.webp
    tafsir-ibn-kathir.webp
    32 KB · Views: 181
Author
কাইফ মেহেদী
Downloads
44
Views
2,109
First release
Last update

Ratings

5.00 star(s) 1 ratings

More books from কাইফ মেহেদী

Latest reviews

  • Aamir Islam
  • 5.00 star(s)
  • Version: আল্লামা ইবনে কাছীর (রাহি.)
দুঃখিত, এটি ড. মুজিবুর রহমানের অনূদিত। তিনি ইসরাইলি রেওয়াতগুলো বাদ দিয়েছেন, এবং যেসব হাদীসগুলো দুর্বল কিংবা যইফ, সেগুলোও বাদ দিয়েছেন। অপরদিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এগুলো হুবহু রেখেছে।
Similar resources Most view View more
Back
Top